post
সংবাদ

সোহেলসহ ১৯ জনকে দুই বছরের কারাদণ্ড

পাঁচ বছর আগে রাজধানীর পল্টন থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেলসহ ১৯ জনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলামের আদালত এ রায় দেন।দণ্ডপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য অপর আসামিরা হলেন— যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম মজনু, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজিব আহসান, মশিউর রহমান বিপ্লব, মো. রেফাত উল্লাহ, আব্দুস সালাম প্রমুখ। মামলা চলাকালে শফিউল বারী বাবু মারা যাওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা পল্টন এলাকায় অস্ত্রসজ্জিত হয়ে মিছিল বের করেন। পুলিশ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করতে গেলে তারা পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার উপ-পরিদর্শক আরশাদ হোসেন বাদী হয়ে ওই দিনই মামলাটি দায়ের করেছিলেন।

post
সংবাদ

পাবনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করলো আওয়ামী কর্মীরা

পাবনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। তাকে প্রায় ২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলপনা ইয়াসমিনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাঁথিয়ার বোয়ালমারী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর দেড়টার দিকে নির্বাচনী প্রচারণায় বেরিয়ে বোয়ালমারী বাজারে সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। এ সময় পাশ দিয়ে নৌকার মিছিল যাচ্ছিল। হঠাৎ মিছিলকারীরা স্লোগান দিতে দিতে আবু সিইয়িদকে ঘিরে ধরেন। দুপক্ষের মাঝে অবস্থান নেয় পুলিশ।পুলিশ বারবার উভয় পক্ষকে সরে যেতে বলে, কিন্তু কেউই সরে যাননি। অধ্যাপক আবু সাইয়িদ অবশ্য পাশে একটু সরে গিয়ে অবস্থান নেন। নৌকার সমর্থকরা তাদের জায়গায় দাঁড়িয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাঁথিয়া পৌরসভার মেয়র মাহবুবুল আলম , উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা খোকন ও বেড়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাহ মোল্লার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অধ্যাপক আবু সাইয়িদকে চলে যাওয়ার জন্য নানা স্লোগান দিতে থাকেন।প্রায় দুই ঘণ্টা পর সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন উভয় পক্ষকে ঘটনাস্থল থেকে সরে যেতে বাধ্য করেন। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।এ সময় অধ্যাপক আবু সাইয়িদের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও বেড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বাতেন বলেন, সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন নিরপেক্ষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু আপনারা আজ দেখলেন কীভাবে আমাদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এটা কি নির্বাচনের স্বাভাবিক পরিবেশ বা নিরপেক্ষ পরিবেশ? এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা খোকন বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ সত্য নয়। আজ নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকুর নির্বাচনী প্রোগ্রাম ছিল। সেই প্রোগ্রাম বাধাগ্রস্ত করতে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এলাকায় এসেছিলেন। তারাই আমাদের মিছিলের সামনে গাড়ি রেখে মিছিল বাধাগ্রস্ত করেন। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাবনা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আবু সাইয়িদ। সেবার তিনি তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তিনি গণফোরামে যোগ দেন।২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে, ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরাম থেকে পাবনা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন আবু সাইয়িদ।

post
সংবাদ

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

রাজধানীর বসুন্ধরা সিটির পেছনের এলাকার সাততলা একটি ভবনের ছাদে  কাজ করার সময় পড়ে মো. নজরুল ইসলাম নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকেল ৪টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।নজরুলের সহকর্মী মো. লালচাঁদ বলেন, আমরা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান সে আর বেঁচে নেই। নজরুলের গ্রামের বাড়ি মাগুরা সদর জেলার মাইতা গ্রামে বলেও জানান তিনি।  ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।

post
সংবাদ

হাইকোর্টে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দিপু

ময়মনসিংহ-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দিপুর মনোনয়নপত্র বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তার মনোনয়ন গ্রহণ করে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।মঙ্গলবার বিচারপতি আবু তাহের মো.সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আজ তার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাডভোকেট শাহ মুঞ্জুরুল হক ও অ্যাডভোকেট গোলাম রব্বানী।স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. মোহাম্মদ আবুল হোসেন দিপু ছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা, বাংলাদেশ আওয়ামী নবীন লীগের কেন্দ্রীয় কাযনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য তিনি।তিনি যে আসনে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন সেটি হলো গফরগাঁও উপজেলা ও পাগলা থানা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসন। সেখানে সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আলতাফ হোসেন গোলন্দাজের ছেলে বর্তমান সংসদ সদস্য ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। তিনি এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান এবং পরে দুই বার সংসদ সদস্য হন। এবারও তাকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে  মনোনয়নপত্র জমা দেন ড. মোহাম্মদ আবুল হোসেন দিপু। কিন্তু তার মনোনয়ন গ্রহণযোগ্যতা পায়নি স্থানীয় নির্বাচনী কার্যালয়ে।আইনজীবীসহ নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়েও গ্রহণযোগ্যতা পাননি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। নির্বাচন কমিশনের আপিল শুনানির দিনে নামঞ্জুর হয় তার প্রার্থিতা। ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর নিয়ে জটিলতায় তার আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। প্রার্থিতা বাতিল হওয়ার আগে আওয়ামী লীগ থেকে নমিনেশন চেয়েছিলেন তিনি। এর পরে তিনি নির্বাচন কমিশনে আবেদন করে বিফল হয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। ওই আবেদন শুনানি নিয়ে এই আদেশ দেন আদালত।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ময়মনসিংহের ১১টি সংসদীয় আসনের ১০৬ প্রার্থীর মনোনয়ন যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হয়। এতে ২৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছিল।

post
সংবাদ

মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও সন্তানকে বুকে জড়িয়ে রাখেন মা!

মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও তিন বছরের শিশু সন্তান ইয়াসিনকে বুকে জড়িয়ে পুড়ে মারা গেলেন নাদিরা আক্তার পপি। আগুনের হাত থেকে বাঁচতে ট্রেন থেকে নামার চেষ্টা করেও ভিড় ও ধোঁয়ার কারণে নামতে পারেননি মা-ছেলে।মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর তেজগাঁও রেলস্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পুড়ে মারা যান নারী-শিশুসহ চারজন। তাদের মধ্যে আছেন পপি ও তার ছেলে।ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে নিহত পপির ভাই হাবিবুর রহমান বলেন, নেত্রকোণা থেকে ঢাকায় ফিরছিলাম একই পরিবারের ৯ জন। সোমবার রাতে ট্রেনে উঠি। বিমানবন্দর স্টেশনে আমাদের মধ্যে ৫ জন নেমে যান। ট্রেন বিমানবন্দর থেকে কমলাপুরের উদ্দেশে রওনা করে। আমরা 'জ' বগিতে ছিলাম। হঠাৎ ধোঁয়ায় ভরে যায় কামরা। ‘আগুন আগুন’ বলে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয় চারদিকে। তেজগাঁও স্টেশনে ট্রেন থামতে থামতে সবাই হুড়োহুড়ি করে নেমে যান। এর মধ্যে আমার বড় ভাগিনা মাহিমকে নিয়ে আমিও নেমে যাই। কিন্তু আমার বড় বোন নাদিরা আক্তার পপি ও তিন বছরের ছোট ভাগিনা ইয়াসিন বের হতে পারেনি।তিনি জানান, আগুন নেভানোর পর চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে আমার বোন ও ভাগনে ছিল। যখন আমার বোনের মরদেহ উদ্ধার করা হয় তখনও তার বুকে জড়ানো ছিল আমার ভাগনে। দুজন একসঙ্গে পুড়ে মারা গেছে। এসব কথা বলছিলেন আর কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন হাবিবুর রহমান।নিহত পপির স্বামী মিজানুর রহমান জানান, আমি পেশায় হার্ডওয়্যার ব্যবসায়ী। নেত্রকোণা গ্রামের বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিল আমার পরিবার। ব্যবসার কাজের জন্য আমার যাওয়া হয়নি তাদের সঙ্গে।তিনি বলেন, আমার শ্যালক হাবিব ফোন দিয়ে জানায় ট্রেনের তিনটি বগিতে আগুন দেওয়া হয়েছে। শ্যালক ও আমার বড় ছেলে নামতে পারলেও ধোঁয়ার কারণে আটকা পড়ে আমার স্ত্রী ও ছোট ছেলে। আমি ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে দেখি আমার শিশু সন্তানকে কোলে জড়িয়ে ধরে আছে স্ত্রী। তাদের দুজনের শরীর পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে।চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, আমি কী অপরাধ করেছি? কী থেকে কী হয়ে গেল... কিছুই বুঝতে পারছি না। আল্লাহ, আমার তো সব শেষ হয়ে গেল। আমি কার কাছে বিচার দেব, আমার ছেলে আর স্ত্রীকে তো আর ফিরে পাব না..।

post
সংবাদ

মুক্তি পেলেন ইভ্যালির সিইও রাসেল

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা-সিইও মো. রাসেল মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর জেলার মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, সোমবার বিকেলে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। তিনি আরও জানান, মো. রাসেল একাধিক মামলায় কারাগারে বন্দি ছিলেন। সব মামলার জামিনের কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছালে যাচাই-বাছাই শেষে গতকাল সোমবার বিকেলে তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আরিফ বাকের নামের এক গ্রাহক গুলশান থানায় ইভ্যালির মো. রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরদিন বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডের বাসা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।এদিকে, ইভ্যালির অবসায়ন চেয়ে হাইকোর্টের কোম্পানি আদালতে আবেদন করেন ইভ্যালির গ্রাহক ফরহাদ হোসেন। এতে ইভ্যালি নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠনেরও আবেদন জানান। ওই আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দেন হাইকোর্ট।গত বছরের ২১ এপ্রিল চেক প্রতারণার নয় মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো.রাসেলকে জামিন দেন আদালত। ওই দিন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে জামিন পান তিনি। তবে, তার বিরুদ্ধে আরও মামলা থাকায় কারামুক্ত হতে পারেননি রাসেল।তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন বর্তমানে জামিনে আছেন। হাইকোর্টের নির্দেশনায় বর্তমানে তিনি ইভ্যালির দায়িত্বে আছেন। এর আগে তিনি ইভ্যালির চেয়ারম্যান ছিলেন।২০২১ সালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সম্পদ ও দায়ের হিসাব দাখিল করে ইভ্যালি। সেখানে উল্লেখ করা হয়, ইভ্যালির মোট দায় ৫৪৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে এক কোটি টাকা শেয়ারহোল্ডার হিসেবে কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল কোম্পানিকে দিয়েছেন। বাকি ৫৪৩ কোটি টাকাই কোম্পানিটির চলতি দায়।ইভ্যালির হিসাব অনুযায়ী, দায়ের বিপরীতে এর চলতি সম্পদ রয়েছে ৯০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আর সম্পত্তি, স্থাপনা ও যন্ত্রপাতি মিলিয়ে রয়েছে ১৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। মোট ১০৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার এ দুটির যোগফলকে দেখানো হচ্ছে স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে। মোট দায় ৫৪৩ কোটি টাকা থেকে এ অঙ্ক বাদ দিলে বাকি থাকে ৪৩৮ কোটি টাকা। যাকে ইভ্যালি বলছে তার অস্থাবর সম্পত্তি। বিবরণী মেলাতে ইভ্যালি দেখিয়েছে অস্থাবর সম্পত্তি ৪৩৮ কোটি টাকার মধ্যে ৪২৩ কোটি টাকা হচ্ছে ইভ্যালির ব্র্যান্ড মূল্য, আর ১৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা হচ্ছে অদৃশ্যমান সম্পত্তি। কোম্পানিটি নিজের ব্র্যান্ড মূল্য নিজেই নির্ধারণ করে।আদালতের নির্দেশে ইভ্যালির ওপর একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদন তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটির পর্ষদ। সেখানে বলা হয়, রাসেল ও শামীমা ইভ্যালির ব্যবসা সম্প্রসারণ করলেও তাদের ততটা মেধা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা ছিল না। গ্রাহকদের সরলতার সুযোগ নিয়ে ইভ্যালি ব্যবসা করেছে। স্বল্পসংখ্যক গ্রাহককে পণ্য দিলেও বিপুলসংখ্যককে তা দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি।

post
সংবাদ

সাংবাদিকদের উপর হামলা হলে সাত বছরের জেল

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অব:আহসান হাবিব খান বলেছেন, একজন ভোটার নির্বিঘ্নে নির্ভয়ে বাড়ি থেকে ভোটকেন্দ্রে যাবে এবং ভোট প্রদান করবে—সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার দায়িত্ব আমাদের। যেখানে ঝামেলা আছে সেখানে সমাধান করা হবে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনী কাজ করবে, টহল দেবে। অংশগ্রহণমূলক, অবাধ-সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। আমরা আমাদের শ্রেষ্ঠটা দিয়ে চেষ্টা করছি। আমাদের সাফল্য অনিবার্য। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক এহতেশাম রেজার সভাপতিত্বে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে নির্বাচন কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা, গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রিগেডিয়ার আহসান হাবিব। পরে সাংবাদিকদের এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, নতুন আইন করা হয়েছে, সাংবাদিকদের ক্যামেরা কেউ ভাঙচুর করলে দুই থেকে সাত বছরের জেল হবে। সাংবাদিকদের কার্যবান্ধব এবং সহযোগী হিসেবে রাখার জন্য সব সুযোগ রয়েছে। সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে কাজ করবে। যখন ভোট গণনা হবে, সেটাও ভিডিও করতে পারবে সাংবাদিকরা। এর চেয়ে বেশি স্বচ্ছতা কী হতে পারে। সাংবাদিক হিসেবে আপনারা সঠিক জিনিসটা প্রকাশ করবেন। এতে নির্বাচন কর্মকর্তারা সচেতন ও সতর্ক হবে।আহসান হাবিব খান আরও বলেন, সব প্রার্থীই আমাদের কাছে সমান। ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। কেউ ঝামেলা করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অসদাচরণের জন্য প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে। নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, অনিয়ম করলে ছাড় নয়। ভোটকেন্দ্রের বাইরে কেউ ঝামেলা করলে পুলিশ অ্যাকশন নেবে। বিশৃঙ্খলা করার সুযোগ নেই, সেই সুযোগ আমরা দেব না। কোথাও অনিয়ম হলে সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ হবে। তদন্ত সাপেক্ষে দায়িত্বরতদের সাসপেন্ড করা হবে, অ্যাকশন নেওয়া হবে। আমাদের কাছে কোনো ছাড় নেই। আমরা জিরো টলারেন্স মন্ত্রে বিশ্বাসী।তিনি জানান, সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে মুঠোফোনে ও সরাসরি তার কথা হয়েছে। রাতের আঁধারে কেউ যদি হামলা অগ্নিসংযোগ করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

post
সংবাদ

রেলে আগুন দেয়াদের ক্ষমা নেই:কাদের

রেলে আগুন দিয়ে যারা চারটি প্রাণ খুন করেছে তাদের ক্ষমা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার বিকেলে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোভাযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।  বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘অগ্নিসংযোগে চারটি তাজা প্রাণ ঝরে গেল। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে যেভাবে মানুষ হত্যা করে সেই রকম দৃশ্য দেখতে পেলাম। তাদের ক্ষমা নেই।’তিনি বলেন, ‘বিএনপি হচ্ছে স্বার্থের রক্ষক। যারা ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদ করে না, তারা ভোট নিয়ে ধর্মের কথা বলে। ২৮ অক্টোবর বিএনপি লাল কার্ড খেয়ে বিদায় নিয়েছে। বিএনপি ভুয়া! তাদের নেতা নেই, নির্বাচন ও আন্দোলন করবেন কাকে দিয়ে? ৭০ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে ভোট দেবে। ১৮৯৬ জন ফাইনাল খেলায় অংশ নিচ্ছে।’আ : লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন ভুয়া। তারা এই বছর পারল না। আগামী বছর আবার করবে আন্দোলন। তারেক রহমানের সাহস নেই। থাকলে এখানে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিত, জেলে যেত। যে জেলে যেতে ভয় পায়, তার নেতৃত্বে আন্দোলন হবে না।’কারাগারে থাকা নেতা-কর্মীদের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীরা জেলে আছে ১১ হাজার। আজকে জামিন পেয়ে দুই হাজার বের হয়ে গেছে। ঢাকা জেলার ১৯টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা নির্বাচনে বাধা দেবে, তাদের প্রতিহত করে শেখ হাসিনাকে পঞ্চমবারের মতো বিজয়ের বন্দরে নিয়ে পৌঁছাব। সামনে আসছে ভালো দিন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন।’

post
সংবাদ

পাবনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করলো আওয়ামী কর্মীরা

পাবনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। তাকে প্রায় ২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলপনা ইয়াসমিনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাঁথিয়ার বোয়ালমারী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর দেড়টার দিকে নির্বাচনী প্রচারণায় বেরিয়ে বোয়ালমারী বাজারে সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। এ সময় পাশ দিয়ে নৌকার মিছিল যাচ্ছিল। হঠাৎ মিছিলকারীরা স্লোগান দিতে দিতে আবু সিইয়িদকে ঘিরে ধরেন। দুপক্ষের মাঝে অবস্থান নেয় পুলিশ।পুলিশ বারবার উভয় পক্ষকে সরে যেতে বলে, কিন্তু কেউই সরে যাননি। অধ্যাপক আবু সাইয়িদ অবশ্য পাশে একটু সরে গিয়ে অবস্থান নেন। নৌকার সমর্থকরা তাদের জায়গায় দাঁড়িয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাঁথিয়া পৌরসভার মেয়র মাহবুবুল আলম , উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা খোকন ও বেড়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাহ মোল্লার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অধ্যাপক আবু সাইয়িদকে চলে যাওয়ার জন্য নানা স্লোগান দিতে থাকেন।প্রায় দুই ঘণ্টা পর সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন উভয় পক্ষকে ঘটনাস্থল থেকে সরে যেতে বাধ্য করেন। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।এ সময় অধ্যাপক আবু সাইয়িদের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও বেড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বাতেন বলেন, সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন নিরপেক্ষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু আপনারা আজ দেখলেন কীভাবে আমাদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এটা কি নির্বাচনের স্বাভাবিক পরিবেশ বা নিরপেক্ষ পরিবেশ? এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা খোকন বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ সত্য নয়। আজ নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকুর নির্বাচনী প্রোগ্রাম ছিল। সেই প্রোগ্রাম বাধাগ্রস্ত করতে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এলাকায় এসেছিলেন। তারাই আমাদের মিছিলের সামনে গাড়ি রেখে মিছিল বাধাগ্রস্ত করেন। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাবনা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আবু সাইয়িদ। সেবার তিনি তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তিনি গণফোরামে যোগ দেন।২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে, ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরাম থেকে পাবনা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন আবু সাইয়িদ।

post
সংবাদ

দেশে ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৮৬ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩৯ জন। অন্যদিকে, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন এক হাজার ৪৫৬ জন ডেঙ্গুরোগী।সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ২৩৯ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৫ জন। ঢাকার বাইরের ১৭৪ জন। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার ভেতরে একজন ও ঢাকার বাইরে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ১৯ হাজার ৪৭৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৯ হাজার ৫৭৬ জন, আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ নয় হাজার ৮৯৯ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৪২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৯ জন এবং ঢাকার বাইরের ২৫৩ জন।গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ১৬ হাজার ৩৩৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৮ হাজার ১৫৬ জন এবং ঢাকার বাইরের দুই লাখ আট হাজার ১৭৭ জন। ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন। ২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.