post
বাংলাদেশ

জুনে আসলো রেকর্ড আড়াই বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স

সদ্যবিদায়ী জুন মাসে রেকর্ড আড়াই বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে, যা ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে,সদ্যবিদায়ী অর্থবছরের সবশেষ মাস জুনে ২৫৪ কোটি ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা। এটি তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিট্যান্স। এর আগে সবশেষ ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই মাসে আড়াই বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল। ওই মাসে এসেছিল ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, নানা উদ্যোগের ফলে বৈধপথে রেমিট্যান্স বাড়ছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

post
বাংলাদেশ

ঈদের আগে বাড়ল রিজার্ভ

কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এছাড়া, ডলার রেট বাড়ায় রপ্তানি আয়ও আসছে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ২০২১ সালের আগস্টে সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ১২ জুন পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তের বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, গ্রস রিজার্ভ ১৯ দশমিক ২১ বিলিয়ন। মাসের শুরুতে অর্থাৎ ৫ জুন গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ২৩ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ ছিল ১৮ দশমিক ৬২ বিলিয়ন। তবে, এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। এটি প্রকাশ করা করা হয় না। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সক্ষমতা নেই। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন মন্দ সূচকে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।

post
বাংলাদেশ

এক সপ্তাহে ৭২ কোটি ৬২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স

দুই ঈদের আগে দেশে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এবারের কোরবানির ঈদের আগেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। চলতি মাসের প্রথম এক সপ্তাহে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে ৭২ কোটি ৬২ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় পাঠিয়েছেন।সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। তবে দ্বিতীয় সপ্তাহের তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি। আগামী সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা। এখনো প্রবাসী আয় আসার সুযোগ আছে। ফলে কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিরা কত কোটি ডলার পাঠালেন তার পূর্ণাঙ্গ চিত্র পেতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। তবে গত মাসের তুলনায় চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় আসার গড় হার বেশি। তথ্য বলছে, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রায় ৭৩ কোটি ডলারের প্রবাসী আয়ের মধ্যে ১৭ কোটি রাষ্ট্রায়ত্ত, ১ কোটি বিশেষায়িত ব্যাংক, ৫৪ কোটি বেসরকারি ব্যাংক এবং ২০ লাখ ডলার বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে।

post
বাংলাদেশ

নয় মাসে দেশে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ঢাকায়

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেব অনুযায়ী,২০২৩ সালে ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে মোট ২ হাজার ১শ ৯০ কোটি ডলার প্রবাসী আয় এসেছে। গতবছরের জুলাই থেকে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে দেশে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ঢাকায়। এছাড়া গতবছরের জুলাই থেকে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে দেশে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। যার পরিমান ৩৫ হাজার ৮শ ৯০ কোটি টাকা। প্রবাসী আয় আসা শীর্ষ দশটি দেশের মধ্যপ্রাচ্যের আরো ৫টি দেশ রয়েছে। সৌদি আরব থেকে এসেছে ২১ হাজার ৫শ ৭৭ কোটি টাকা, কুয়েত থেকে ১২ হাজার ৮৪ কোটি টাকা, কাতার থেকে ৯ হাজার ১শ ৯৭ কোটি টাকা, ওমান থেকে ৭ হাজার ৬শ ৪৯ কোটি টাকা ও বাহরাইন থেকে ৪ হাজার ৮শ ৫১ কোটি টাকা। প্রবাসী আয় পাঠানোতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য। গত বছরের জুলাই থেকে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে দেশে মোট ২৩ হাজার ৫৩১ কোটি টাকার প্রবাসী আয় এসেছে যুক্তরাজ্য থেকে। এছাড়া নয় মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট প্রবাসী আয় এসেছে ২১ হাজার ৩শ ২৫ কোটি টাকা। অন্যান্য দেশের মধ্যে মালয়েশিয়া থেকে প্রবাসী আয় এসেছে ১১ হাজার ৯শ ৭৪ কোটি টাকা, কানাডা থেকে ১ হাজার ৫৩ কোটি টাকা এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে ৮৮৯ কোটি টাকা।

post
বাংলাদেশ

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা বন্ধ করেছে ব্যাংকগুলো

প্রবাসী আয়ের ডলার নিজেদের ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশে আনতে সরকারি প্রণোদনার পাশাপাশি ব্যাংকগুলো নিজেদের উদ্যোগে বাড়তি আড়াই শতাংশ অর্থ দিয়ে আসছিল। বর্তমানে ডলারের দাম নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু হওয়ায় নিজেদের দেওয়া প্রণোদনা বন্ধ করে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক জানান,ডলারের দামের ক্ষেত্রে নতুন পদ্ধতি চালু হওয়ায় ব্যাংকগুলোকে নিজেদের দেওয়া প্রণোদনা বন্ধ করে দেওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে সরকারি প্রণোদনা বহাল থাকবে। এ বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। এর আগে, বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দেয়। নতুন পদ্ধতি চালু হওয়ায় প্রণোদনা দেওয়া বন্ধ করা হয়। কারণ,সরকারি প্রণোদনা পেলেই ডলারের দাম ১২০ টাকার কাছাকাছি হয়ে যায়।

post
সংবাদ

৩ দিনে রেমিট্যান্স আসলো প্রায় ১৫ কোটি

চলতি মে মাসের প্রথম ৩ দিনে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে, ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ এক হাজার ৬১৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা। সেই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় এসেছে, ৫৩৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। গত এপ্রিল মাসে প্রতিদিন গড়ে এসেছে ৭৪৯ কোটি ১২ লাখ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। সেখানে বলা হয়েছে, মে মাসের প্রথম তিন দিনে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে, ১২ কোটি ২০ হাজার মার্কিন ডলার এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ, এক হাজার ৩২০ কোটি ২২ লাখ টাকা। এ ছাড়া, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে, দুই কোটি ৬০ লাখ ২০ হাজার ডলার,বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এক লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে, ৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।

post
বাংলাদেশ

রিজার্ভ বাড়ায় খুশি প্রবাসীরা

চলতি মাসে আবারও বাড়তে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ। বর্তমানে বাংলাদেশে রির্জাভ রয়েছে ২০ বিলিয়ন ডলারের উপরে। আর ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমান অন্তত ১৫ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ বৃদ্ধির এবারও প্রবাসী আয় থেকে। তবে শুধু রেমিট্যান্সের উপর নির্ভর না করে, রপ্তানি আয় বাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন প্রবাসী গবেষক কামরুজ্জামান। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন প্রবাসীরা। তাই তাদের জীবনমান উন্নয়নসহ সার্বিক বিষয়ে গুরুত্ব বাড়ানোর আহবান জামার্নি প্রবাসী শিক্ষিকা সঞ্চিতা সাহার। এছাড়াও, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হলেও নাগরিকদের জীবনমান উন্নত হচ্ছে না, বলে মনে করেন প্রবাসী গবেষক কামরুজ্জামান। এদিকে বাংলাদেশের রিজার্ভ বৃদ্ধির অন্যতম হাতিয়ার রেমিট্যান্স। তাই প্রবাসী আয় বাড়াতে সরকারকে কার্যকর প্রদক্ষেপ গ্রহণের আহবান সংশ্লিষ্টদের।

post
বাংলাদেশ

ঈদের আগে কমেছে রেমিট্যান্স

সাধারণত ঈদুল ফিতরের আগে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ে,কিন্তু এ বছর ঈদের মাসে রেমিট্যান্স কমেছে। ঈদের মাস অর্থাৎ এপ্রিল মাসের প্রথম ২৯ দিনে, বৈধ পথে দেশে ১৯০ কোটি ৮০ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন গড়ে ছয় কোটি ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। এর আগে,মার্চ মাসে সব মিলিয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল, ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে, ২১০ কোটি ডলার ও ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় এসেছিল।

post
বাংলাদেশ

এপ্রিলে ১৬৮ কোটি লাখ ডলার রেমিট্যান্স

চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার ৪৯০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে এসেছিল ১৬২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। এদিকে এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

post
বাংলাদেশ

রেমিটেন্স বৃদ্ধিতে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে

বৈধ পথে রেমিটেন্স বৃদ্ধি করতে বাংলাদেশ সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন লন্ডনে সফররত বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, সরকার ইনসেনটিভ বৃদ্ধি করে অচিরেই ৩ শতাংশ করবে। আর লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনার জানিয়েছেন, সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারীকে সম্মাননা প্রদান করবে হাইকমিশন। তবে আইডি ফ্রড ও টাকা নিয়ে এজেন্টরা পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায়, প্রবাসীদের আরো সচেতন হওয়ার আহবান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। লন্ডনে অনুষ্ঠিত রেটিন্সে ফেয়ারের উদ্ধোধনকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী ও হাই কমিশনার।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.