post
বিশেষ প্রতিবেদন

উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে গেছে দিনাজপুর জেলার চিত্র; যোগাযোগ ব্যবস্থার অগ্রগতির পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আধুনিকায়ন

সরকারের উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে গেছে দিনাজপুর জেলার চিত্র। সড়ক প্রশস্তকরণের পাশাপাশি সরকারি প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোসহ স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ‍প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মিত হয়েছে। যার সুফল পাচ্ছেন জেলাবাসী।ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যাশা পূরণের পর এখন চলছে স্মাট বাংলাদেশ বিনির্মাণের আয়োজন। সারাদেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলার সড়ক মহাসড়ক প্রশস্তকরণ, ছোটবড় ব্রীজ, সরকারি প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ,স্কুল কলেজ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভবন উন্নয়নে এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। বিশেষ করে দিনাজপুর হাজি মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আধুনিক ভবন প্রতিষ্ঠানগুলোতে যোগ হয়েছে নুতন মাত্রা। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা রক্ষায় আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে বলে জানান স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হুইপ ও সংসদ সদস্য দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম।তিনি জানান,দিনাজপুরে, বৃহত্তম ইদগাহ মাঠে একসাথে কয়েক লক্ষ মানুষ ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

মুন্সীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাল্টে দি‌য়ে‌ছে, ১২ শতাধিক পরিবা‌রের জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর  পাল্টে দিয়েছে  ১২ শতাধিক পরিবারের জীবন মান। দরিদ্র গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার গুলো মাথা গোজার ঠাই পেয়ে বাঁচার নতুন পথ খুজে পেয়েছে। একসময় জেলার যেসব মানুষ রাস্তার পারে ঝুপড়িঘরে অথবা অন্যের বাড়ীতে আশ্রয়ে থাকতেন, তারা আজ প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ভূমিসহ ঘর পেয়ে স্বাবলম্বী জীবনযাপন করছেন। সেইসাথে পুরো জেলাকে ভূমিহীন মুক্ত ঘোষনা করা হয়েছে ।বরাদ্দ পাওয়া ঘরের পাশে জমিতে সবজি গাছ পরিচর্যা করা অবস্থায় কথা হয় আশ্রীতা রাহিমা বেগমের  সাথে। জানান তার সুখের দিনের কথা।এভাবেই আশ্রয়ণ প্রকল্পে থাকা শতশত পরিবারের জীবনযাত্রা পাল্টে গেছে।‌জেলায় আর কোন ভূমিহীনের আবেদন না থাকায় ভূমি ও গৃহহীন মুক্ত জেলা ঘোষণা হয়েছে মুন্সীগঞ্জকে, জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোঃ আবু জাফর রিপন। প্রধানমন্ত্রীর এমন অবদানে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান জেলাবাসী।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

সরকারের নানামুখি উন্নয়নে, বরিশালের আগৈলঝাড়া ও গৌরনদী উপজেলার বাসিন্দারা পাচ্ছেন শহরের সুবিধা; প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা

বরিশাল এক আসনের আগৈলঝাড়া এবং গৌরনদী উপজেলা একসময় ছিল অবহেলিত। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই উপজেলায়, বহু স্কুল কলেজের ভবনসহ নানা স্থাপনা তৈরিতে এখন শহরের সুবিধা পাচ্ছে বাসিন্দারা। এই উন্নয়ন চলমান রাখতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আবারও আওয়ামীলীগকে ক্ষমতায় দেখতে চায় সাধারন মানুষ। বরিশাল বিভাগের সিমান্তবর্তী আগৈলঝাড়া এবং গৌরনদী উপজেলা নিয়ে গঠিত বরিশাল ১ আসন। শিক্ষা সংস্কৃতি রাজনীতি ও ভৌগলিক দিক থেকে সবসময় গুরুত্বপূর্ন এ উপজেলা।এখানে বর্তমানে মেডিকেল এসিন্ট্যান্ট স্কুল,টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, মডেল মসজিদ,শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বহু গ্রামীন সড়ক উন্নয়ন,গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য ঘর নির্মান ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস নির্মানসহ গত ১৪ বছরে এই আসনের বিভিন্ন প্রকল্পের ফলে, গ্রামেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। এমনটা জানিয়েছেন আগৈলঝাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ লিটন সেরনিয়াবাত। যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নে উপকৃত হয়েছেন সাধারন মানুষ, এমনটা জানিয়েছেন আগৈলঝাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুর রইচ সেরনিয়াবাত।প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে আধুনিক সড়ক ব্যবস্থা ও সার্বক্ষনিক বিদ্যুতায়নে শহরের সুবিধা পাচ্ছেন প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

শিশুদের মানসিক বিকাশে জয়পুরহাটের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে মিনি শিশুপার্ক নির্মাণ

শিশুদের বিনোদন,মানসিক বিকাশ ও স্কুলে যাওয়ার আগ্রহ বাড়াতে, জয়পুরহাটের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে নির্মাণ করা হয়েছে, মিনি শিশুপার্ক।এতে শিশুরা স্কুলমুখী হওয়ার পাশাপাশি ঝড়েপড়া রোধ হচ্ছে। আরও  খেলনা সামগ্রী ও প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন মিনি শিশুপার্ক গড়ে তোলার দাবী অভিভাবক ও শিক্ষকদের। আর এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয় বলছেন,সংশ্লিষ্টরা। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির নিউ বেইজড প্লেয়িং এক্সেসরিজ প্রকল্পের আওতায়, জয়পুরহাটে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি,কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের বিনোদনের জন্য, ৯৩ টি স্কুলে সরকার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছে,স্কুল চত্তরে মিনি শিশুপার্ক গড়ে তুলতে। এছাড়া, স্থানীয় সংসদ সদস্যরা তাদের বরাদ্দ থেকে বিভিন্ন স্কুলে পর্যায়ক্রমে মিনি শিশু পার্ক গড়ে তোলার জন্য,আরো প্রায় ১শটি স্কুলে বরাদ্দপত্র দিয়েছেন। প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্তরে দৃষ্টিনন্দন এমন শিশুপার্কে খেলার সুযোগ পেয়ে খুশি শিক্ষার্থীরা। অভিভাবকরা বলছেন স্কুলে এমন পার্ক নির্মাণ হওয়ায় স্কুলমুখী হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের মেধা বিকাশের জন্য সরকারের পাশাপাশি, স্থানীয় সংসদ সদস্যদের এমন উদ্যোগ প্রশংসার দাবীদার বলে জানান, জয়পুরহাট কালাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন। স্থানীয় সংসদ সদস্যরা পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিদ্যালয়গুলোতে,এসব খেলনা সামগ্রী স্থাপন করেছেন। বললেন,জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোফাজ্জল হোসেন। জেলার ৩শ ৭১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটিতে এমন মিনি শিশুপার্ক গড়ে তোলার দাবী অভিভাবক ও শিক্ষকদের।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে ঢাকা-আশুলিয়া স্বপ্নের উড়াল সেতুর নির্মাণ কাজ; শেষ হলে উপকৃত হবে- ৩০ জেলার মানুষ

যানজট নিরসনে নির্মিত হচ্ছে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। আর দ্রুত গতিতে কাজ এগিয়ে চলায় খুশী স্থানীয়রা। এটি নির্মিত হলে, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও জীবনমানে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, চীন সরকারের সাথে জি টু জি চুক্তির মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। যা পরবর্তীতে এশিয়ান হাইওয়ের সাথে যুক্ত হবে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে এই প্রকল্পটির কাজ। রাজধানীসহ দেশের মানুষের জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তনের লক্ষে, উন্নত দেশের সাথে মিলরেখে নির্মিত হচ্ছে সরকারের দ্বিতীয় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। যা সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প ‘ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর থেকে আব্দুল্লাপুর দিয়ে ধৌর চৌরাস্তা ও আশুলিয়ার বাইপাইল হয়ে, নবীনগর মোড় থেকে ইপিজেড,শ্রীপুর দিয়ে চন্দ্রামোড় অংশে প্রায় ২৪কিলোমিটার জুড়ে নির্মিত হতে চলেছে, স্বপ্নের এই উড়াল সেতু।৫টি টোল প্লাজার পাশাপাশি, তুরাগের ধৌর মোড় থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত ৩কিলোমিটার জুড়ে সড়কের দু,পাশে থাকবে, দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা। যা জমি অধিগ্রহণ ও মাটি ভরাটের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলায় খুশী স্থানীয়রা।এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে, ৩০ জেলার মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে।কাজে সন্তোষ প্রকাশের পাশাপাশি জনদূর্ভোগ কমিয়ে, নির্ধারিত মেয়াদে কাজ শেষ করার আহবান জানান স্থানীয় রাজনীতিক দেওয়ান রাজু আহম্মেদ। যথাসময়ে প্রকল্পটির কাজ শেষ করার প্রত্যাশা শিল্পাঞ্চলের জনগণসহ সূধীজনের।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

সরকারের উন্নয়ন যজ্ঞে পাল্টে গেছে টাঙ্গাইলের নাগরপুর, গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন শহরের সুবিধা

বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে পাল্টে যাচ্ছে, টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার গ্রামীণ জনপদ। বিভিন্ন প্রকল্পে নির্মিত হচ্ছে নতুন নতুন সড়ক,ব্রীজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবনসহ, নানা অবকাঠামো। ইতোমধ্যে অনেক প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। আবার কিছু প্রকল্প রয়েছে চলমান। এসব উন্নয়ন কাজের সুফল পাচ্ছেন সর্বস্তরের জনগন, উন্নত হয়েছে এলাকাবাসীর জীবন মান, মুক্তি মিলেছে দীর্ঘ দিনের দুর্ভোগ থেকে। ফলে গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন শহরের সুবিধা। টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলা ছিল বরাবরই অবহেলিত। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার আগে এখানে তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। গত পাঁচ বছরে এ উপজেলায় এলজিইডির বিভিন্ন সড়ক পাকা হয়েছে।  ২৫ কিলোমিটার রাস্তার কাজ চলমান রয়েছে। রাস্তা মেরামত হয়েছে ৯০কিলোমিটার। নির্মিত হয়েছে ২৬ টি নতুন ব্রীজ ও কালভার্ট। ৬৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মান করা হয়েছে। ফলে সুফল পাচ্ছেন গ্রামীন জনপদের মানুষ। উপকারভোগীরা বলছেন,আওয়ামীলীগ সরকারে আসার আগে এই জনপদ ছিল উন্নয়ন বঞ্চিত। এখন গ্রামে শহরের সুবিধা পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তারা।উপজেলায় এলজিইডির তত্তাবধায়নে বিগত প্রায় পাঁচ বছরে ৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ হয়েছে। আরো প্রায় ৩০ কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন টাঙ্গাইলের উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান। চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হলে, উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ার পাশাপাশি, কৃষি- পণ্যের বিপণন সুবিধা বৃদ্ধি পাবে, প্রতিটি গ্রাম হবে শহর।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

আবারও একতরফা নির্বাচনের শংকা নির্বাচন বিশ্লেষকদের; দায় এড়াতে পারবে না বড় রাজনৈতিক দলগুলো

বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের দাবীতে দীর্ঘ আন্দোলনে আছে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। বিদেশী বিভিন্ন মহলের চেষ্টায় বরফ গলছে না রাজনীতির নির্বাচন কেন্দ্রিক মতদ্বৈততা জটের। সাধারণ মানুষ একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন চায়। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, পরিস্থিতি দিন দিন আরেকটি একতরফা নির্বাচন হওয়ার পথে যাচ্ছে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে, কিন্তু এরপর কী হবে, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকে।আজ শনিবার সকালে ‘সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের পরিবেশ: প্রত্যাশা, বাস্তবতা ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, দেশের ভোটারদের অধিকাংশেরই প্রতিনিধিত্ব করে বড় দলগুলো। অথচ এখন সামনে একটা ইউনিক নির্বাচন দেখতে পাচ্ছি। যেমন খুশি তেমন নির্বাচন আরকি। যা ঘোরতর সংকটে ফেলতে পারে বলে শংকা প্রকাশ করেছেন তিনি। দি হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের ব্যানারে ‘ভোটার সচেতনতা ও নাগরিক সক্রিয়তা কার্যক্রম, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের পরিবেশ: প্রত্যাশা, বাস্তবতা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের বক্তৃতায় সুশাসনের জন নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারের বলেন, একতরফা নির্বাচনের হাত থেকে দেশ রক্ষায় রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার বিকল্প নেই। এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, দলগুলোর মাঝে আলোচনার অভাবেই রাজনৈতিক পরিবেশ নষ্ট হয়েছে।আর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ গ্রুপ ‘ব্রতী’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন মুরশিদ বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে তা জনগুরুত্ব হারাবে। তাই নির্বাচনে গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিতে সব পক্ষের অংশগ্রহণ প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন শারমিন মুরশিদ।##

post
বিশেষ প্রতিবেদন

অবকাঠামোগত উন্নয়নে আধুনিক জীবনের সুযোগ পেলো দক্ষিন জনপদের মানুষ !

আওয়ামী লীগ সরকারের অবকাঠামোগত উন্নয়নে পাল্টে গেছে অবহেলিত বরিশালের বাকেরগঞ্জের দৃশ্যপট।গত এক দশকে পুরো উপজেলার চিত্র বদলে, এখন আধুনিক জীবনযাপন করছে এ অঞ্চলের মানুষ। পদ্মা সেতু’সহ বাকেরগঞ্জ সীমান্তে পায়রা সেতু,তুলাতলী সেতু,শেখ হাসিনা সেনা নিবাস নির্মাণ হওয়ায়,পাল্টে গেছে পৌর শহর’সহ মহাসড়কের দৃশ্য।এখন দেখলে মনে হয় যেনো মহানগরীর ব্যস্ততম কোনো স্থান। বরিশালের বাকেরগঞ্জ একসময় দক্ষিনের অবহেলিত জনপদের নাম। বর্তমান সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নে,নদীবেষ্টিত এই উপজেলার দৃশ্যপট পাল্টে গেছে। ৪ টি ইউনিয়ন বাদে বাকী ১০ ইউনিয়ন ছিল নদী বিচ্ছিন্ন।এ কারনে উপজেলা সদর কিংবা জেলা সদরের সাথে লাখো মানুষের যাতায়াতে জনদূর্ভোগ ছিল চরমে। তুলাতলী সেতু নির্মান করায় ১০টি ইউনিয়নের মানুষের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন হয়েছে,উপজেলা সদরের সাথে।১৪ টি ইউনিয়নে কাঁচা,পাকা সড়ক নির্মান ও সংস্কারের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন হয়েছে। বর্তমানে গোমা সেতুর কাজ চলমান রয়েছে,যা উত্তরপূর্ব অঞ্চলের মানুষের জেলা সদর সহ সরাসরি ঢাকার সাথে যোগাযোগ সহজ করবে। পায়রা সেতু নির্মাণ এবং বাকেরগঞ্জ সীমান্তে শেখ হাসিনা সেনা নিবাস তৈরী করায় পুরো উপজেলার চিত্র বদলে গেছে। উপজেলা মডেল মসজিদ,শেখ রাসেল স্টেডিয়াম,বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বহুতল আধূনিক ভবন শোভা পাচ্ছে পুরো উপজেলা জুড়ে।বাকেরগঞ্জ এখন দক্ষিনের সুখ সমৃদ্ধির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জনপদে পরিনত হয়েছে।চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা চাইছেন সাধারন মানুষ।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

তিস্তা মহাপরিকল্পনা ঘোষণায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা উত্তর জনপদের মানুষের

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ঘোষণায় উত্তর জনপদের মানুষের মধ্যে বইছে,আনন্দের জোয়ার। একই সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে, রংপুর তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদ এবং এলাকাবাসী। দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী,এমনটাই আশা তিস্তা পাড়ের মানুষের। শত প্রতিকূলতার পাহাড় ডিঙিয়ে অবশেষে রংপুর জিলা স্কুল মাঠের লাখো মানুষের মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর ঐতিহাসিক এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে সূচিত হয়েছে,উত্তর জনপদের কোটি মানুষের স্বপ্নযাত্রা বাস্তবায়নের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম।তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ঘোষণায় খুশি তিস্তা পাড়ের মানুষ। শুধু ঘোষণা নয়, দ্রুত কাজ শুরুর আকুতি জানিয়েছেন তারা।প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় তিস্তা পাড়ের মানুষের মধ্যে নতুন জাগরণের সৃষ্টি হয়েছে। চলতি অর্থবছরে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন কাজের উদ্বোধন হবে বলে জানান,তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম হক্কানী। পদ্মা সেতু যখন বাস্তবায়ন হয়েছে,নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তাও বাস্তবায়ন হবে এমন আশা ব্যক্ত করেন,রংপুর সিটি কর্পোরেশন মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা,মেয়র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে তিস্তা মহাপরিকল্পনা উদ্বোধনের অপেক্ষায় এখন তিস্তাপাড়ের মানুষ।

post
বিশেষ প্রতিবেদন

সরকারের উন্নয়নে মাদারীপুরের গ্রাম এখন শহর !

শেখ হাসিনা সরকারের গত দেড় দশকে, মাদারীপুরের প্রায় প্রতিটি গ্রাম যেন শহরে রূপ নিয়েছে। পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে এই জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এছাড়া, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলার আনাচেকানাচে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এর ব্যতিক্রম হয় নি পদ্মা পারের জেলা মাদারীপুর। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কারণে মাদারীপুর,বিশেষ করে শিবচর উপজেলার আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। বেশ কিছু বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে শিবচরে।জেলা সদর হাসপাতালকে ১০০ থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। সদর উপজেলায় নার্সিং ইনস্টিটিউট এবং সদর ও শিবচর উপজেলায় শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি নির্মাণ হয়েছে। এছাড়া, সদর উপজেলায় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের নতুন ভবন,রাজৈরে কবিরাজপুর মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল,শিবচরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নার্সিং ইনস্টিটিউট ও কলেজের নির্মাণকাজ চলমান। দেশের মানুষের সার্বিক উন্নয়নে, আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান।দেশের চলমান উন্নয়ন ধরে রাখতে, আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার বিকল্প পথ নেই বলে মনে করেন সাধারন মানুষ।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.