post
এনআরবি সাফল্য

অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া পেল বাংলাদেশি নারী

প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে ‘অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া’ পুরস্কার পেয়েছেন ড.সাবরিন ফারুকী। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দিবসে এ সম্মানে ভূষিত হন এই প্রবাসী বাংলাদেশী নারী। দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে যুক্ত এ বাংলাদেশি কাজ করছেন, উদ্বাস্তুদের জীবন মানের উন্নয়ন নিয়েও। সামাজিক ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এর আগে ৫জন বাংলাদেশী পেয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ এ সম্মাননা। সংশ্লিষ্টরা জানান, অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে অস্ট্রেলিয়াতে পাড়ি জমিয়েছেন প্রায় লাখো বাংলাদেশি। দেশটির মূলধারার রাজনীতিসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে এই প্রবাসীদের অবস্থান। তাদেরই একজন ড.সাবরিন ফারুকী, যিনি প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ সম্মাননা। দেশটিতে অভিবাসন ও উদ্বাস্তুর জন্য কাজ করছেন এই নারী। অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম রাজনৈতিক দল লেবার পার্টির সক্রিয় সদস্য ড.সাবরিন। শ্রমজীবি মানুষের অধিকার আদায়ে ২০১৫ সালে দলটিতে যোগ দেন এই প্রবাসী। ড. সাবরিন ফারুকির সাফল্যে খুশি স্থানীয় বাংলাদেশীরা।

post
এনআরবি সাফল্য

দোহায় বাংলাদেশি মালিকানাধিন রেস্তোরা উদ্বোধন

কাতারের রাজধানী দোহায় বাংলাদেশি খাবার নিয়ে শুরু হয়েছে এশিয়ান লাউঞ্জ রেস্তোরা। দোহার বিন মাহমুদে অবস্থিত দি ভিক্টোরিয়া হোটেলে  রেস্তোরাটি উদ্বোধন করেন কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো: নজরুল ইসলাম। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এম খায়ের উদ্দিন এনডিসি ও দি ভিক্টোরিয়া হোটেলের স্বত্বাধিকারী এম সাইফুল আলম। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ কমিউনিটি নেতা ওমর ফারুক চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহবুবর রহমান চৌধুরী বাবু, মো: রাকিব রহমান, সোলাইমান গনী ও খাইরুল আলম সাগর সহ অনেকে। এসময় প্রতিষ্ঠানের সাফল্য কামনা করেন আগত  অতিথিরা।

post
এনআরবি সাফল্য

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী ব্যবসা উদ্বোধন

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা। সম্প্রতি নিউ জার্সির বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা প্যাটারসনে ফ্রেশ ওয়ার্ল্ড সুপারমার্কেটের উদ্বোধন করা হয়েছে। বাংলাদেশী ব্যবসায়ী তাহের ইসলামের মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে অনেক বাংলাদেশীর। একই সাথে বাংলাদেশী নানা পণ্যেরও সমাহার ঘটবে বলে প্রত্যাশা কমিউনিটি নেতাদের। প্যাটারসনে এই প্রথম বৃহৎ পরিসরে সুপার মার্কেটের উদ্বোধন করেন নিউজার্সি ডেমোক্রেটিক স্টেট কমিটির চেয়ারম্যান জন কুরী। প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য এক ছাদের নিচে সকল সুযোগ নিশ্চিতে এই মার্কেটের আয়োজন বলে জানান কমিউনিটি নেতা কমিশনার কবির আহম্মেদ।

post
এনআরবি সাফল্য

যুক্তরাষ্ট্রে জেমস বিয়ার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন বাংলাদেশি রন্ধনশিল্পী গুলশান

যুক্তরাষ্ট্রে খাদ্যের অস্কারখ্যাত জেমস বিয়ার্ড ফাউন্ডেশন পুরস্কারের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন রন্ধনশিল্পী নূর-ই গুলশান রহমান। রন্ধনশিল্পে নিবেদন ও দক্ষতার কারণেই গুলশান রহমানকে মনোনীত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রন্ধনশিল্পে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদকে তিনি তাঁর দক্ষতা দিয়ে তুলে ধরতে পেরেছেন। রান্নায় শৈল্পিক নৈপুণ্য ও উদ্ভাবনে অবদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।মিড আটলান্টিক বিভাগে সেরা শেফ বা বাবুর্চির ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত হয়েছেন ৬৫ বছর বয়সী নূর-ই গুলশান। নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের জার্সি শহরে ‘কড়াই কিচেন’ নামের রেস্তোরাঁ আছে তাঁর। এটি বাংলাদেশি খাবারের জন্য বিখ্যাত।খুবই সাদামাটাভাবে এই রেস্তোরাঁর যাত্রা শুরু হলেও রন্ধনশিল্পে প্রাণবন্ত চিহ্ন রেখেছে এটি। গুলশান রহমানের খাবারের দোকানটি খাঁটি বাংলাদেশি স্বাদ ও ঘরোয়া রীতির রান্নার জন্য প্রশংসা পেয়েছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩১ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ মেয়ে নুর-ই ফারহানা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি এই রেস্তোরাঁ চালু করেন।পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়ার বিষয়টি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর মেয়ে। এতে বলা হয়, ‘আম্মা আজ জেমস বিয়ার্ড অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছেন! মা ও আমাদের চমৎকার টিমের জন্য এ যে কত গর্বের, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না! বাংলাদেশি খাবার ও আমার অসম্ভব মেধাবী মায়ের জন্য এ এক সুন্দর মুহূর্ত! তিনি পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই শিল্পে নৈপুণ্য দেখিয়ে আসছেন।’কড়াই কিচেনের প্রশংসা করে নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে, বাংলাদেশি বাড়িতে খাওয়ার মতোই ঘরোয়া ও উষ্ণ অভিজ্ঞতা দেয় এই রেস্তোরাঁ। এতে ভর্তা ও হালকা তরকারিসহ বৈচিত্র্যময় মেনুর বুফে রয়েছে। আর এসব মেনু তৈরিতে গুলশান রহমানের সতর্ক দৃষ্টি থাকে। যত্নে সঙ্গে তিনি খাবার তৈরি করেন।১৯৯০ সালে জেমস বিয়ার্ড অ্যাওয়ার্ড দেওয়া শুরু হয়। এটি রন্ধনশিল্পের শ্রেষ্ঠত্বের জন্য একটি মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছে। যারা রান্নার মান বজায় রাখার সঙ্গে সঙ্গে সহকর্মী ও কমিউনিটির ওপর ইতিবাচক এবং উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, তাঁদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

post
এনআরবি সাফল্য

ইংল্যান্ডের স্কুলগুলোতে বাংলাদেশিরা চমৎকারভাবে ভালো করছে: দ্য ইকোনমিস্ট

দুই দশক আগেও শ্বেতাঙ্গ ব্রিটনদের তুলনায় বাংলাদেশিরা দেশটির জেনারেল সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এজুকেশন (জিসিএসই) পরীক্ষায় খুবই পিছিয়ে ছিল। কিন্তু সে অবস্থায় বেশ পরিবর্তন ঘটেছে সাম্প্রতিক সময়ে, এখন বাংলাদেশিরাই এগিয়ে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে দ্য ইকোনমিস্ট। ইংল্যান্ডে থাকা অন্য কোনো জাতির শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশিদের তুলনায় এত উন্নতি করেনি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা অবস্থান কিংবা ভালো চাকরিতে এগিয়ে থাকা, উভয় জায়গাতেই বাংলাদেশিরা বেশ এগিয়ে রয়েছে, ব্রিটিশ সাপ্তাহিকটির এক সাম্প্রতিক নিবন্ধে এ তথ্য উঠে এসেছে। ১৯৮৫ সালে পূর্ব লন্ডনের স্কুলের ছাত্রদের ওপর গবেষণা পরিচালনা করা হয়, সেখানে দেখা যায় বাংলাদেশি ছাত্ররা "খুবই বাজে" পারফর্ম করছে। একই নিবন্ধে উল্লেখ করা হয় লন্ডনের বিশিল্পায়নের কারণে বাংলাদেশিরা আরও প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছাবে। তবে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের জনসংখ্যার ১ শতাংশ বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যদ্বাণীর উল্টো ঘটেছে। সত্তরের দশকের শুরুর দিকে বাংলাদেশিরা যুক্তরাজ্যে ভিড়তে শুরু করে। অনেক অভিবাসীরাই বাণিজ্যিক এলাকার পাশে থাকা পূর্ব লন্ডনের ভেতরদিকে স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করে। কাউন্সিলের বৈষম্যমূলক আবাসন নীতির স্বীকার হতে হয় তাদেরকে, বর্ণবাদী আচরণেরও মুখোমুখি হতে হয়, যার ফলে তাদেরকে আরো পূর্বদিকে সরে যেতে হয়। বেশিরভাগ বাংলাদেশিরাই রেস্টুরেন্ট এবং কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে।শিক্ষার ব্যবস্থাও ছিল একইরকম বাজে, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে। মালবেরি স্কুল ফর গার্লস নামের এক বাংলাদেশি-বহুল উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ভ্যানেসা ওগডেন জানালেন, "আমাদের মেয়েরা বিশ্ববিদ্যালয়েরা যাওয়ার জন্য আগ্রহী ছিল না। বেশিরভাগেরই বিয়ে দিয়ে দেওয়া হতো, তারপর ঘরে বসে জীবন কাটাতো। এরপর অনেকেই এর প্রতিবাদ শুরু করে।" ২০০৪ সালে এক স্কুল ইন্সপেক্টরকে এক বাংলাদেশি ছাত্রী বলেছিল, "যখন আমরা বিয়ে করবো এবং আমাদের মেয়ে হবে, আমরা তাদের সাথে ভিন্নভাবে আচরণ করবো।" তার মতো বাংলাদেশিরা তাদের কথা রেখেছিলেন। ২০০৯-১০ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ব্রিটেনের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশিদের হার ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে শ্বেতাঙ্গ ব্রিটনদের হার একই সময়ে ৮ শতাংশ থেকে মাত্র ১০ শতাংশে এসেছে। এই সাফল্যের পেছনে অন্যতম কারণ হতে পারে নীতি নির্ধারণ এবং ধৈর্য। ১৯৯৭ সালে লেবার সরকার একটি এজুকেশন টাস্ক ফোর্স গঠন করে। তারই একজন সদস্য হেইডি মির্জা জানান, দরিদ্র ইনার-সিটি স্কুলগুলোর জন্য অতিরিক্ত বাজেট বরাদ্দ এবং সঠিক তদারকির ফলাফল অবশেষে দেখা যাচ্ছে। তবে কনজার্ভেটিভ সরকারের আমলে এই মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেওা হয়েছে। ৫৫টি শিক্ষা বিনিয়োগ এলাকার কোনোটিই লন্ডনের মধ্যে নয়। এগুলো পূর্ব লন্ডনের বাংলাদেশিদের জন্য খারাপ সংবাদ হলেও এখনই এর প্রভাব পড়বে না। এছাড়াও লন্ডনে থাকার কারণও বাংলাদেশিদের এই সাফল্যের পেছনে একটি বড় কারণ। আশির দশকের মধ্যভাগ থেকেই বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে নিয়ম-নীতি শিথিল করায় লন্ডনের অর্থনীতিতে পুনর্জাগরণ হয়। সবগুলো জাতি হিসাব করলে বাংলাদেশিরাই সবচেয়ে বেশি রাজধানী-কেন্দ্রিক। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের ৫৫ শতাংশ বাংলাদেশিই লন্ডনে থাকে, যা আর কোন জাতির মধ্যে দেখা যায় না। ফলে অর্থনৈতিক কেন্দ্রের আশেপাশে থাকায় বাংলাদেশিরা এর সুবিধা পেয়েছে। দুই মার্কিন গবেষকের গবেষণা থেকে দেখা যায়, অভিবাসীদের এই সাফলের পেছনে মূলত অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে থাকা অঞ্চলের একটি সংযোগ রয়েছে। যদিও, ২৪ শতাংশ বাংলাদেশি বিভিন্ন ধরনের ভাতা পেয়ে থাকে, যেখানে অন্যান্য জাতিগুলোর গড় ১৬ শতাংশ। অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্সের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ব্রিটিশদের তুলনায় বাংলাদেশিদের গড় সম্পদ মাত্র এক-পঞ্চমাংশ। অন্যদিকে, শ্বেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গ এবং ভারতীয় নারীদের তুলনায় বাংলাদেশি নারীরা বেশ পিছিয়ে, অর্ধেকেরও কম বাংলাদেশি নারী অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় নয়।  

post
এনআরবি সাফল্য

প্রবাসে থেকেও দেশের জন্যে অবদান রাখছেন বাংলাদেশিরা

অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে বিভিন্ন দেশে বসবাস করছেন প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশী। তবে প্রবাসে থেকেও দেশের জন্যে তারা রাখছেন অবদান,বহিঃবিশ্বে তুলে ধরছেন বাংলাদেশের লাল-সবুজের পতাকা। তাদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পাচ্ছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরষ্কারও। ইউরোপের দেশ জামার্নির প্রবাসীরাও রয়েছেন এই সারিতে। এ অভিবাসীদের লক্ষ্য বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করানো।জীবিকার তাগিদে জামার্নিতে বসবাস করছেন বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা। অভিবাসন নির্ভর দেশটিতে বাংলাদেশীদের বসবাসও বেশ পুরনো। যেখানের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছেন এই বাংলাদেশী প্রবাসীরা। তাদেরই একজন সফল জার্মান প্রবাসী বাংলাদেশী,শিব শংকর পাল। যিনি এখন পর্যন্ত ১২৭টি আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে অংশ নিয়েছেন। তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা। ১৯৮৯ সাল থেকে শুরু হয় তার স্বপ্ন ছোঁয়ার এই মিশন। শিব শংকরের লক্ষ্য, বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করা। তাইতো লাল-সবুজকে বুকে নিয়ে অবিরত ছুঁটছেন আন্তর্জাতিক এই দৌড়বিদ। দেশটির আরেক সফল প্রবাসী হামিদুল খান, সম্প্রতি পেয়েছেন ‘পিপল অব রেসপেক্ট’ পুরষ্কার। সামাজিক কাজের প্রতিদান হিসেবে জার্মান সরকার তাকে এই সম্মানে ভূষিত করেছে। দেশটিতে সাধারন মানুষের জন্যে কাজ করছেন এই বাংলাদেশী। জামার্নিতে বাংলাদেশীদের পথ চলা সহজ ছিলো না। তাইতো নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশীদের মাঝে এই প্রবাসীরা তুলে ধরার চেষ্টা করছে

post
এনআরবি সাফল্য

ফিলিস্তিনিদের ত্রাণ সহায়তা দিলো মিশরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা

লাল সবুজের পতাকা খচিত ব্যানারে অসহায় গাজাবাসীর জন্য ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছে মিশরে অধ্যয়নরত একদল বাংলাদেশি শিক্ষার্থী।বাংলাদেশ ভিত্তিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ‘বাঙালি চ্যারিটিজ’ ফাউন্ডেশনের সঙ্গে তাদের লোগো সংবলিত ব্যানার লাগিয়ে গাজার জনগণের কাছে বাঙালি মুসলিমদের পাঠানো সহায়তা পৌঁছে দিতে অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করছে বিশ্ব বিখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত একদল বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। এরই মধ্যে তাদের সম্মিলিত উদ্যোগে বাংলার লাল-সবুজ পতাকা খচিত ব্যানারে ‘তিন মিলিয়ন ইজিপ্টশিয়ান পাউন্ড’ এর সমমূল্যের খাদ্যদ্রব্য, পানীয়, শীতবস্ত্র, জরুরি ওষুধ সামগ্রী ও কাফনের কাপড়সহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন আসবাবপত্র গাজায় পাঠাতে সক্ষম হয়েছে তারা। মিশরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা ও গ্র্যান্ড ইমাম, শাইখুল আজহার, ড. আহমদ আততয়্যিব (হাফি) এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত, আল-আজহারের গাজাবিষয়ক চ্যারিটিজ ফান্ড ‘বাইতুয যাকাত অ্যান্ড চারিটিজ ফাউন্ডেশন’এর মাধ্যমে এই সহায়তা পাঠাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।

post
এনআরবি সাফল্য

২৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স আসলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৬ দিনে প্রবাসীরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার ।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। ব্যাংক জানিয়েছে, জানুয়ারি মাসের ২৬ দিনে ব্যাংকগুলোতে ১৭৬ কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৯ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৩ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৫৭ কোটি ৯৪ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। তার আগের বছর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৭০ কোটি ডলার।

post
এনআরবি সাফল্য

ইংল্যান্ডে ৩৮ প্রবাসীকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত করতে ব্যতিক্রমি অনুষ্ঠান করেছে কানাইঘাট এসোসিয়েশন ইউকে।লন্ডন প্রতিনিধি ফজলুল হক জানান,পূর্বলন্ডনের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের চেয়ারপারসন আজমল আলী। এসময় সংগঠনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে সম্মাননা স্মারক তুলে দেয়া হয় বর্তমান উপদেষ্টা কমিটির সদস্য এবং প্রাক্তন সকল সভাপতির হাতে। তারা হলেন হাফিজ মাওলানা আবু সাঈদ, মখলিছুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা রফিক আহমেদ, বেরিস্টার কুতুব উদ্দিন আহমেদ সিকদার, ইজ্জত উল্লাহ ও নাজিরুল ইসলাম।এছাড়াও বিলেতে বেড়ে ওঠা এবং বাংলাদেশ থেকে এসে বিভিন্ন পেশায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখা ৩৮ জনকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

post
এনআরবি সাফল্য

অস্ট্রেলিয়াতে প্রবাসীদের পাশে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান

অস্ট্রেলিয়াতে স্থায়ী হওয়া বাংলাদেশীদের প্রথম স্বপ্ন থাকে নিজের একটি বসতবাড়ী। তবে দেশটিতে বাড়ী করা যেন সোঁনার হরিণের মতো,ইচ্ছে করলেই ধরা যায় না। কিন্তু সেই স্বপ্ন যে ছোঁয়া যাবে না-তাও কিন্তু নয়। এর জন্যে রয়েছে কিছু আইনী প্রক্রিয়া। আর দেশটিতে সেই সমস্যার সমাধান করছে বাংলাদেশী মালিকানাধীন কিছু প্রতিষ্ঠান।সংশ্লিষ্টরা জানান, অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে অস্ট্রেলিয়াতে পারি জমিয়েছেন প্রায় লাখো বাংলাদেশী। ওশেনিয়ার এই দেশটিতে বাঙ্গালীদের বসবাসও বেশ পুরনো। আধুনিক জীবন ব্যবস্থার স্বপ্নে উন্নত বিশ্বের এই দেশটি বরাবরই থাকে বাংলাদেশীদের পছন্দের শীর্ষে। দেশটির প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে বাংলাদেশীদের অবস্থান। স্থায়ী জীবনযাপনের জন্যে অনেকেই গড়ছেন বসত-বাড়ীও। আর তাদের সেবায় কাজ করছেন বাংলাদেশী কিছু কন্সট্রাকটিং প্রতিষ্ঠান। এদিকে দেশটিতে বিনিয়োগ করতে চাওয়া প্রবাসীদের জন্যে বাংলাদেশী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট কন্সট্রাকটিং দিচ্ছে বিশেষ সুযোগ-সুবিধাও। এছাড়াও নাগরিকত্ব না পাওয়া বাংলাদেশীদের জন্যেও কাজ করছেন এ প্রবাসীরা। তবে তার জন্যে বাড়তি অর্থ খরচ করতে হবে বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হুমাউন কবির । তাছাড়াও প্রবাসীদের পুরাতন বাড়ী মেরামতের ক্ষেত্রেও প্রতিষ্ঠনটি দিচ্ছে বিশেষ সেবা। তাই যেকোন পরামর্শের জন্যে যোগাযোগের আহবান জানিয়েছেন প্যারামাউন্টের ডাইরেক্টর মাইদুর রহমান।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.