post
এনআরবি লাইফ

যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আ'লীগ নেতা মিন্টু রহমান মারা গেছেন

যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টায় প্রবাসী সংগঠক ও জর্জিয়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মিন্টু রহমান মারা গেছেন। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাত আড়াইটার দিকে গুইনেট কাউন্টির নর্থ সাইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।আটলান্টায় বাংলাদেশি কমিউনিটির জনপ্রিয় মুখ, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব জর্জিয়ার সাবেক সভাপতি ও জর্জিয়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিন্টু রহমান বেশ কিছুদিন ধরে গুইনেট কাউন্টির নর্থ সাইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কয়েকদিন আগে তাঁর ওপেনহার্ট সার্জারি সম্পন্ন হয়। এরপর থেকে তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে না ওঠায় এতদিন ধরে হাসপাতালেই ছিলেন।প্রয়াত মিন্টু রহমানের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীতে। তাঁর বাবা মরহুম গোলাম রহমান একজন কবি এবং ষাটের দশকের কৃষক সমিতির নেতা ছিলেন। আটলান্টায় আসার পর তিনি দীর্ঘদিন ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। জর্জিয়ার বাংলাদেশি সিনেটর শেখ রহমান তাঁর স্ত্রী নাদিরা রহমানের বড় ভাই।মরহুম মিন্টু রহমানের নামাজে জানাজা শনিবার দুপুরে বাদ জোহর বেথেলহেমের নিউ মুসলিম কবরস্থানে অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানেই তাকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।

post
এনআরবি লাইফ

মালয়েশিয়ায় ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশির মৃত্যু

মালয়েশিয়ায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে মো. শামীম খাঁ নামে এক বাংলাদেশির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।  দেশটির রাজধানী কুয়ালালামপুরের দামানসারায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের ১৩তলা থেকে পড়ে গুরুতর আহত হলে সহকর্মীরা তাকে চুঙ্গাই বুলুহ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় প্রবাসীরা জানান, চলতি বছরেই দেশে ফিরে বিয়ে করার কথা ছিল শামীমের। হাসপাতালের হিমাগারে রাখা শামীমের মরদেহ দ্রুত দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছে তার পরিবার। সংসারের হাল ধরতে যশোর জেলার ঝিকরগাছার মধিখালী গ্রামের ফজলু খাঁর ছেলে শামীম ২০১৫ সালে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান।

post
এনআরবি লাইফ

গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশির মৃত্যু

গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় সজিব খান নামে এক বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরেক বাংলাদেশি গুরুতর আহত হয়। শনিবার স্থানীয় সময় রাতে এথেন্সের মেতারসুগিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সজিব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধানতলিয়া এলাকার মাফুজ খানের ছেলে। সজিব খান চার বছর আগে গ্রিসে পাড়ি জমান। তিনি সিজনাল কর্মী হিসেবে আইল্যান্ডের রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন। থাকতেন এথেন্সের ইপীরু এলাকায়।জানা যায়, বন্ধু ফাহিমকে নিয়ে সজিব ওমোনিয়া এলাকায় বাজার করতে মোটরসাইকেলে চড়ে রওনা হন। পথে মেতারসুগিয়া এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান সজিব। আহত ফাহিম স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এথেন্সের বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে,আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মরদেহ দ্রুত দেশ পাঠানো হবে।

post
এনআরবি লাইফ

বার্মিংহামে বাংলাদেশ মেগা মেডিকেল ক্যাম্প

যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে বাংলাদেশে মেগা মেডিকেল ক্যাম্প করার জন্য তহবিল সংগ্রহ পোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে।দেশটির লাল হাভিলি ব্যাঙ্কোটিং হলে এ আয়োজন করা হয়। সচেতনতামূলক এ আলোচনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাবিয়া খাতুন ও ওয়াসিম নওয়াজ। এসময় উপস্থিত ছিলেন টিআরএফ প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকির চৌধুরী, রাষ্ট্রদূত এম এ মুনিম, বিখ্যাত নাসিদ শিল্পী আইয়ুব কোরি, মরিয়ম জাজিমসহ অন্যান্যরা। মেডিকেল ক্যাম্পের এলাকার তালিকায় রয়েছে সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ এবং মৌলভীবাজার জেলা। অস্ত্রোপচার হবে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বেসরকারি মেডিকেল হাসপাতালে।

post
এনআরবি লাইফ

যুক্তরাজ্যে প্রবাসীর রোগমুক্তি কামনা

কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব বার্মিংহামের আলহাজ্ব নাসির আহমেদ। ৯৬ বছর বয়সেও কমিউনিটির স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছেন। এই কাজের অংশ হিসেবেই সম্প্রতি বাংলাদেশে গিয়েছেন। ঢাকা যাবার পথে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে ঢাকার একটি হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। তাঁর রোগমুক্তি কামনায় বাংলাদেশ মাল্টি পার্পাস সেন্টারে দোয়া মাহফিল আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কাউন্সিল ও বাংলাদেশ মাল্টিপার্পাস সেন্টার।দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ফয়জুর রহমান চৌধুরী এমবিই। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সেন্টার ম্যানেজার ইমদাদ হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সেন্টারের সভাপতি মাহবুব আলম চৌধুরী মাখন, আব্দুল গফুর, তাফাজ্জাল হোসেন চৌধুরী, মাওলানা কাদির আল হাসান, ফখর উদ্দিন, শাহ রোকন আহমদ, আব্দুল কুদ্দুস রাজুসহ অনেকে।

post
এনআরবি লাইফ

আদালতে চিৎকার, নিজের মৃত্যুদণ্ড বহাল চান প্রবাসী বাংলাদেশি!

 মালদ্বীপের এক নাগরিককে হত্যায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো একজন বাংলাদেশিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি মালদ্বীপের ফৌজদারি আদালত শাহ আলম মিয়া ওরফে সেলিম মিয়া নামে প্রবাসী ওই বাংলাদেশিকে মৃত্যুদণ্ড দেন।দীর্ঘদিন ধরে সেলিম মিয়া তার সাজার বিরুদ্ধে আদালতে কোনো আপিল দাখিল না করায়, বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সেলিমের সাজার বৈধতা নিশ্চিত করতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এ তথ্য নিশ্চিত করে স্থানীয় গণমাধ্যম দ্য এডিশন। পরে আদালতের শুনানিতে প্রবাসী সেলিম তার দোভাষীর মাধ্যমে অনুরোধের প্রেক্ষিতে, সব তদন্তের সত্যতার ভিত্তিতে এবং বিচারকের সহায়তায় তার মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখার প্রস্তাব আনেন আদালতে!  মালদ্বীপের আলিফ ধালু ধানগেঠি আইল্যান্ডের স্থানীয় ব্যবসায়ী মাহমুদ আবু বকুর হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি প্রবাসী সেলিম মিয়া (২৯)। বাংলাদেশে তার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার লাখাইল উপজেলার কামালপুর গ্রামে। ২০২১ সালের অক্টোবরে ফৌজদারি আদালত মালদ্বীপের নাগরিক মাহমুদকে নির্মমভাবে হত্যা এবং দ্বীপে একটি পরিত্যক্ত প্লটে তার মরদেহ ফেলে রাখার সব অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন সেলিমকে। মালদ্বীপের ইতিহাসে এটিই প্রথম কোনো বিদেশিকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয়ার ঘটনা। রাষ্ট্র নিযুক্ত আসামিপক্ষের আইনজীবী আহমেদ শফিউ বলেন, সেলিম হাইকোর্টের সঙ্গে নতুন তথ্য শেয়ার করতে চান। এতে সেলিমের আইনজীবী সতর্ক করেছেন যাতে সেলিম আদালতে মিথ্যা বক্তব্য না দেন। তবুও সেলিম বক্তব্য দিতে চাইলে বিচারকের বেঞ্চ বলেন, আইনজীবী এবং তার আসামির মধ্যে ভাগ করা তথ্য গোপনীয়, যা আদালতে প্রকাশ করা যাবে না। সেক্ষেত্রে আসামিপক্ষের আইনজীবী যদি মনে করেন, তিনি তার মক্কেলের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন না বা তার অনুরোধগুলো পূরণ করতে পারবেন না; তাহলে তার পক্ষে মামলা প্রত্যাহার করে নেয়া উচিত। এসময় বিচারকের বেঞ্চ প্রবাসী সেলিমকে জিজ্ঞেস করেন তার পক্ষে নতুন কোনো আইনজীবী চান কিনা। জবাবে সেলিম চিৎকার করে বলেন, ‘আমি নতুন আইনজীবী চাই না। আমি আর কোনো বিচারও চাই না। তবে আমার অনুরোধ আপনাদের কাছে, সাজাটি যেমন আছে তেমনই বহাল রাখুন। এর কারণ হলো আমি আজ পর্যন্ত নিজেকে রক্ষা করতে পারিনি। কর্তৃপক্ষের কেউই আমার বক্তব্য গ্রহণ করছে না। আমি অনুরোধ করছি নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হোক। এবং এর কোনো পরিবর্তনের দরকার মনে করছি না।’ এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত কিছুক্ষণের জন্য মুলতবি ঘোষণা করা হয়। পুনরায় শুনানি শুরু হওয়ার পর, বেঞ্চ আবারও সেলিমকে নতুন আইনজীবী দেয়ার প্রস্তাব দেন। তারা সেলিমকে ব্যাখ্যা করেন যে তাকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, নিম্ন আদালতের রায় সম্পর্কে তার কাছে এমন কিছু আছে কি না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। সেলিম প্রতিক্রিয়ায় জানান, এই বিষয়ে তার আর কোনো অভিযোগ নেই। তবে তিনি তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতার প্রস্তাব দেয়ার কারণে সম্ভাব্য নম্রতার জন্য আবেদন করেছিলেন। কিছুক্ষণ পর সেলিম আবারও তার অবস্থান পরিবর্তন করে বিচারকের কাছে দাবি করেন, নিম্ন আদালত তাকে কিছু মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। বিস্তারিত জানতে চাওয়া হলে বলেন, তিনি যে অপরাধ করেননি তা স্বীকার করতে তাকে বাধ্য করা হয়েছিল। পরে বিচারকের বেঞ্চ সেলিমকে জিজ্ঞাসা করেন তার কোন বক্তব্য তদন্ত ও নিম্ন আদালত খারিজ করেছে। সেলিম জবাবে বলেন, নিম্ন আদালতে যখন তার মামলা চলছিল, তখন তিনি দিভেহি ভাষা বুঝতেন না বা বলতেন পারতেন না। তবে তিনি মালদ্বীভিয়ান ওই ব্যবসায়ীকে হত্যা করেননি বলে জানান। সাজা কমিয়ে দেশে পাঠানো হবে এই আশ্বাস পেয়ে, দোভাষীর শেখানো কথায় তিনি হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেন বলে জানিয়েছেন আদালতকে। এজন্য দোভাষী পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছিলেন তখন। এরপরই নিম্ন আদালত মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করে নতুন দোভাষী নিয়োগের জন্য, সেলিমকে হাইকোর্টে দরখাস্ত জমা দেয়ার পরামর্শ দেন। তবে মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সেলর মো. সোহেল পারভেজ সময় সংবাদকে জানান, প্রবাসী সেলিম মিয়ার অনুরোধে রাষ্ট্রীয়ভাবে আইনজীবী নিয়োগসহ আগের দোভাষীর পরিবর্তে তার পছন্দমতো বাংলাদেশি একজন দোভাষী পর্যন্ত নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তারপরও কেন সে আদালতে এ ধরনের আচরণ করছে, তা বোধগম্য নয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সেলিমের জন্য নতুন নিয়োগ পাওয়া বাংলাদেশি দোভাষী এ এইচ শরিফ সময় সংবাদকে বলেন, ‘যতটুকু বুঝতে পারলাম সেলিম মানসিকভাবে খুব অসুস্থ। তাকে বারবার সংযত হয়ে আদালতে কথা বলতে বললেও, চিৎকার আর চেঁচামেচি করে শেখানো কথার প্রসঙ্গ এড়িয়ে বলেছে রায় বহাল রাখতে। তার প্রতি বিচারকরা নমনীয় ছিল এবং বারবার আইনজীবী পরিবর্তন করা লাগবে কিনা জানতে চাইলেও সেলিম না বলেছে। এখন অপেক্ষা আগামী তারিখে কী সিদ্ধান্ত দেয় হাইকোর্ট বেঞ্চ।’ বিচারক বেঞ্চ, মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে সেলিম অবগত ছিলেন কিনা জানতে চাইলে তিনি দাবি করেন, সাজা ঘোষণার সময় থেকে অনেক দিন পর তিনি তা জানতে পেরেছেন। বিচারক বেঞ্চ, এই বিষয়ে সেলিমের কাছে তার চূড়ান্ত বক্তব্য জানতে চাইলে সেলিম জানান, তিনি সুস্থ নন, তবে আদালতে দেয়া তার প্রস্তাবে কী সহযোগিতা করা লাগবে জানতে চান। রাষ্ট্রপক্ষ বা ভিকটিমের আইনজীবী আদালতে বলেন, আসামি এমন সময়ে তার অপরাধ স্বীকার করেছিল যখন তার সব অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। আসামির জন্য একজন দোভাষী পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রপক্ষের একজন আইনজীবীর পরিষেবাও দেয়া হয়েছিল। তবে ভিকটিমের নিকটবর্তী পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী এবং ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী, সেলিমকে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। কারণ, সেখানে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নেই। তারা সেলিমের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখার জন্য পুনরায় আবেদন করেন। সব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে দেশটির হাইকোর্ট বেঞ্চ ঘোষণা করেছেন যে, মামলাটির আর কোনো স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন না হলে পরবর্তী শুনানিতে রুল ঘোষণা করা হবে। হাইকোর্ট বেঞ্চের তিন বিচারপতির মধ্যে ছিলেন বিচারক ফাতিমাথ ফারুহিজা, বিচারক মোহাম্মদ নিয়াজ এবং সভাপতিত্বকারী বিচারক হাসান শাফিউ।

post
এনআরবি লাইফ

সিডনিতে পানিতে ডুবে মারা গেলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত শহিদুল

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ২৬ বছর বয়সী শহিদুল হক গত রোববার জর্জেস রিভারের ক্যান্টলিন বেসিন এলাকায় পানিতে ডুবে মারা গেছেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের প্যারামেটা এলাকায় বাস করতেন। আজ বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায় ল্যাকেম্বাতে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শহিদুল রোববার বিকেলে তার ছোট বোনের সঙ্গে কিথ লংহার্স্ট রিজার্ভের কেন্টলিন বেসিনে একটি রিমোট-কন্ট্রোল নৌকা চালাচ্ছিলেন। দক্ষিণ-পশ্চিম সিডনির দুর্গম ওই এলাকায় যেতে প্রায় ৪৫ মিনিট হাইকিং করতে হয়।বিকেল ৪টার দিকে নৌকাটি পাথরে আটকে গেলে সেটি উদ্ধার করতে শহিদুল পানিতে ঝাঁপ দেন। সাঁতার না জানায় পানি থেকে আর উঠে আসতে পারেননি শহিদুল। ঘটনাস্থলে পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও প্যারামেডিকদের ডাকা হয়। কিথ লংহার্স্ট রিজার্ভের কেন্টলিন বেসিনে হেলিকপ্টারসহ অনুসন্ধান শুরু করা হয়। ডুবুরিরা প্রায় চার ঘণ্টা পর তার মৃতদেহ খুঁজে পায়। পুলিশের পরিদর্শক পল ক্রেমার এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।বেসিনটি একটি জনপ্রিয় সুইমিং স্পট হলেও এটি বিপজ্জনক হিসেবে বিবেচিত। প্রত্যন্ত অঞ্চলে, গভীর জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত এই এলাকায় মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক কাজ করে না। যারা দক্ষ সাঁতারু নন তাদের জন্য সেখানে হুশিয়ারি দেওয়া আছে।

post
এনআরবি লাইফ

প্রবাসীদের সঠিক সময়ে পাসপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ

সৌদি প্রবাসীদের সঠিক সময়ে পাসপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন সৌদি আরব সফররত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। ওয়ার্ল্ড ডিফেন্স শো পরিদর্শন শেষে রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম পরিদর্শন করে সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশ দেন তিনি।এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান নিয়ে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি সেখানে অবস্থানরত প্রায় ৩০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আরও তৎপর হওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। পরে তিনি জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিসও পরিদর্শন করেন। জেদ্দা কনস্যুলেট অফিস পরিদর্শনকালে সৌদিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী উপস্থিত ছিলেন।

post
এনআরবি লাইফ

কাতারে প্রবাসীদের ফ্যামিলি গেট টুগেদার

কাতারে বার্ষিক বনভোজন ও ফ্যামিলি গেট টুগেদার করেছে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-আইডিইবি কাতার চ্যাপ্টার।দেশটির লুসাইল সিটির ক্রিসেন্ট পার্কে জাঁকজমকপূর্ন এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল মুকিত এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার এম খায়ের উদ্দিন, দূতাবাসের কাউন্সিলর এম মাসহুদূল কবির, মোবাশ্বেরা কাদেরি ও দ্বিতীয় সচিব এম নাসির উদ্দীন। আরো উপস্থিত ছিলেন আই ডি ই বি কাতার চ্যাপ্টার এর সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী হেদায়েত উল্লাহ কবির, উপদেষ্টা প্রকৌশলী খন্দকার ওহিদূল আলম ও প্রকৌশলী জনাব খন্দকার আবু রায়হান।

post
এনআরবি লাইফ

জেনোভায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

ইতালির জেনোভায় সড়ক দুর্ঘটনায় শামস বাসার নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরেক বাংলাদেশিসহ আরও ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসাধীন আরও এক বাংলাদেশির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টায় এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে মিলান কনস্যুলেট অফিসের কনসাল সাব্বির আহমেদ জানান, সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়টি তারা অবগত হয়েছেন। নিহত বাসারের পরিবারের সঙ্গে তার কথা হয়েছে। তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান তিনি। প্রশাসনিক কাজ শেষ হলে মিলান কনস্যুলেট অফিস যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিহত বাসারের বাবার নাম মোহাম্মদ জালাল বাসার। তার বাড়ি ঢাকা জেলার পূর্ব উত্তরার আজিমপুরে। দেশে তার স্ত্রী ও ৫ বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.